Home » সজনে – সাজনা এর উপকারিতা, পুষ্টি ও ব্যবহার সমূহ

সজনে – সাজনা এর উপকারিতা, পুষ্টি ও ব্যবহার সমূহ

সজনে - সাজনা এর উপকারিতা

সাজনা একটি বৃক্ষ জাতীয় গাছসাজনা শাক বা ডাটা/ ফল একটি সুপরিচিত ব্যয়বহুল এবং সুস্বাদু সবজি। বাংলাদেশ সকল স্থানে এই সাজনা গাছ হয়। এই গাছ কে এবার ২টি নামে ডাকা হয় যেমন, খাড়া গাছ বা সাজনা/সজনে গাছ ও বলা হয়। এটি সকল দেশে তরকারি হিসাবে খেয়ে থাকে। যদিও সাজনা ইংরেজি নাম ড্রামস্টিক এবং বৈজ্ঞানিক নাম Moringa oleifera। বারোমাসি হর্সারডিশ জাতটি সারা বছর বারবার ফল দেয় কিন্তু সাধারণত সাজনা গাছ ফল পাওয়া যায়  শীতকালে।

আমাদের দেশে ২ থেকে ৩ ধরনের সাজনা আছে। সজনের কাঁচা লম্বা ফল সবজি হিসেবে খাওয়া হয়, পাতা খাওয়া হয় শাক হিসেবে। দেশি -বিদেশি পুষ্টিবিদরা সাজনাকে বিস্ময়কর গাছ বা অলৌকিক বলে অভিহিত করেছেন। কারণ এর পাতায় কার্বোহাইড্রেট রয়েছে, যার মধ্যে আটটি অপরিহার্য অ্যামিনো অ্যাসিড রয়েছে, যা অনেক গাছপালায় পাওয়া যায় না। এর পাতা সাজনা সবজির চেয়ে বেশি উপকারী। চলুন জেনে আসি সজনে বা সাজনা এর উপকারিতা, পুষ্টি ও ব্যবহার সমূহ সম্পর্কে কিছু তথ্য।

শাকসবজি চাষ,  গবাদি পশু ও পাখি পালন সহ বিশেষ সব কৃষি তথ্য সার্ভিস , আধুনিকায়ন ও ডিজিটাল কৃষি তথ্য বিষয়ে সমস্যা ও সমধান সম্পর্কে সঠিক তথ্য পেতে, আপনি আমাদের ওয়েবসাইট AgroHavenBD.com ভিজিট করতে পারেন এবং বিভিন্ন তথ্য জানাতে চাইলে  আগ্রো হ্যাভেন বিডি ফেসবুক পেজে কমেন্ট করে জানাতে পারেন।

সাজনা এর উপকারিতা

সাজনা এর উপকারিতা

সাধারণত প্রতি ১০০ গ্রাম সাজনা বা সজনে শাক বা ডাটা/ফলে কত টুকু পরিমানে পুষ্টিমান থাকে সে সম্পর্কে কিছু তথ্য নিম্নে দেওয়া হলঃ

এগ্রোহ্যাবেন বিডি.কম ( AgroHavenbd.com )
প্রতি ১০০ গ্রাম সাজনা এর পুষ্টিমান
শক্তি ৩৭ kcal (১৫০ কিজু)
শর্করা
৮.৫৩ g
খাদ্য তন্তু ৩.২ g
স্নেহ পদার্থ
০.২০ g
প্রোটিন
২.১০ g
ভিটামিন পরিমাণ %
ভিটামিন এ সমতুল্য
১%

৪ μg

থায়ামিন (বি১)
৫%

০.০৫৩০ মিগ্রা

রাইবোফ্লেভিন (বি২)
৬%

০.০৭৪ মিগ্রা

নায়াসিন (বি৩)
৪%

০.৬২০ মিগ্রা

প্যানটোথেনিক
অ্যাসিড (বি৫)
১৬%

০.৭৯৪ মিগ্রা

ভিটামিন বি৬
৯%

০.১২০ মিগ্রা

ফোলেট (বি৯)
১১%

৪৪ μg

ভিটামিন সি
১৭০%

১৪১.০ মিগ্রা

খনিজ পরিমাণদৈপ%
ক্যালসিয়াম
৩%

৩০ মিগ্রা

লৌহ
৩%

০.৩৬ মিগ্রা

ম্যাগনেসিয়াম
১৩%

৪৫ মিগ্রা

ম্যাঙ্গানিজ
১২%

০.২৫৯ মিগ্রা

ফসফরাস
৭%

৫০ মিগ্রা

পটাসিয়াম
১০%

৪৬১ মিগ্রা

সোডিয়াম
৩%

৪২ মিগ্রা

জিংক
৫%

০.৪৫ মিগ্রা

অন্যান্য উপাদান পরিমাণ
পানি ৮৮.২০ গ্রাম

একক

  • μg = মাইক্রোগ্রাম
  •  মিগ্রা = মিলিগ্রাম
  • IU = আন্তর্জাতিক একক
উৎস: ইউএসডিএ ফুডডাটা সেন্ট্রাল

সজিনা গাছের পাতাকে বলা হয় অলৌকিক পাতা। এটি পৃথিবীর সবচেয়ে পুষ্টিকর হার্ব। গবেষকরা সজিনা পাতাকে বলে থাকেন নিউট্রিশন্স সুপার ফুড এবং সজিনা গাছকে বলা হয় মিরাক্কেল ট্রি। সবজি হিসেবে ব্যবহৃত পাতা ভিটামিন এ -এর একটি বড় উৎস। যেহেতু অনেকগুলি পুষ্টি উপাদান একসাথে রয়েছে, এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং জীবন ধারণকারী পুষ্টি উভয়ই সরবরাহ করে।

০১। প্রতিটি গ্রাম সজনে পাতায় কমলার চেয়ে সাতগুণ বেশি ভিটামিন সি, দুধের চেয়ে চারগুণ বেশি ক্যালসিয়াম এবং দুগুণ বেশি প্রোটিন, গাজরের চেয়ে চারগুণ বেশি ভিটামিন এ এবং কলার চেয়ে তিনগুণ বেশি পটাশিয়াম রয়েছে। ফলস্বরূপ এটি অন্ধত্ব, রক্তাল্পতা সহ বিভিন্ন ভিটামিনের অভাবজনিত রোগের বিরুদ্ধে বিশেষ হাতিয়ার হিসেবে কাজ করে।

০২। এতে প্রচুর জিংক রয়েছে এবং পালং শাকের চেয়ে তিনগুণ বেশি আয়রন রয়েছে, যা রক্তসল্পতা দূর করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।

০৩। সজনে শরীরের কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণেও অবদান রাখে।

০৪। মানবদেহে প্রায় ২০% প্রোটিন অ্যামিনো অ্যাসিড দিয়ে গঠিত। অ্যামিনো অ্যাসিড বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিপাক এবং শরীরের অন্যান্য শারীরবৃত্তীয় ক্রিয়াকলাপের সম্পূর্ণ কার্যক্রমে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই ৯ টি অ্যামিনো অ্যাসিড যা মানব দেহের খাদ্যের মাধ্যমে সরবরাহ করতে হয় তা এই মরিঙ্গাটিতে উপস্থিত রয়েছে।

০৫। এটি শরীরে চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে ডায়াবেটিসের মতো মারাত্মক রোগের বিরুদ্ধে কাজ করে।

০৬। নিয়মিত দৈনিক গ্রহণ শরীরের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করে এবং ‘ইমিউন স্টিমুলেন্ট’ হওয়ায় এটি এইডস রোগীদের ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

০৭। এটি শরীরের হজম ক্ষমতা বাড়িয়ে পুষ্টি হিসেবে কাজ করে।

০৮। ব্যায়ামের পাশাপাশি এটি শরীরের ওজন কমাতেও বেশ কার্যকর ভূমিকা পালন করে।

০৯। এটি কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই বুকের দুধ বাড়াতে সাহায্য করে। এক টেবিল চামচ পাতার পাউডারে ১৪% প্রোটিন, ৪০% ক্যালসিয়াম, ২৩% আয়রণ বিদ্যমান, যা ১ থেকে তিন বছরের শিশুর সুষ্ঠু বিকাশে সাহায্য করে।

১০। গর্ভাবস্থায় এবং বুকের দুধ খাওয়ানোকালীন সময়ে ৬ টেবিল চামচ পাউডার একজন মায়ের প্রতিদিনের আয়রণ এবং ক্যালসিয়ামের চাহিদা পূরণ করে থাকে।

১১। এতে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এটি লিভার এবং কিডনি সুস্থ রাখতে এবং ফর্মের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতেও কাজ করে।

১২। সজনে ৯০ টিরও বেশি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ৪৮ ধরণের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে।

১৩। এতে ৩৬টি প্রদাহ বিরোধী বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এটি অকাল বার্ধক্যের সমস্যাও দূর করে এবং ক্যান্সারের বিরুদ্ধে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।

সজিনা এর পুষ্টি সমূহ

সাজনা এর উপকারিতা

বিজ্ঞানীরা পুষ্টির দিক থেকে সজিনাকে ‘পুষ্টিকর ডায়নামাইট’ বলে অভিহিত করেছেন এবং বলেছেন যে উদ্ভিদে পুষ্টির অভাব, ঔষধি গুণ এবং সারা বছর ফলন রয়েছে, তাই এটি বাড়ির উঠোনে লাগানো আবশ্যক। এটি একটি ‘মাল্টিভিটামিন বৃক্ষ’। প্রতি ১০০ গ্রাম সজনেতে খাদ্য পুষ্টিগুণ সমূহ হলঃ

  • শক্তি কি. ক্যাল – ৪৩ গ্রাম,
  • পানি – ৮৫.২ গ্রাম,
  • আমিষ – ২.৯ গ্রাম,
  • চর্বি – ০.২ গ্রাম,
  • শর্করা – ৫.১ গ্রাম,
  • খাদ্য আঁশ – ৪.৮ (গ্রাম),
  • ক্যালসিয়াম – ২৪ মি. গ্রাম,
  • আয়রন – ০.২ মি. গ্রাম,
  • জিংক – ০.১৬ মি. গ্রাম,
  • ভিটা-এ – ২৬ মি. গ্রাম,
  • ভিটা-বি১ – ০.০৪ মি. গ্রাম,
  • ভিটা-বি২ – ০.০৪ মি. গ্রাম,
  • ভিটামিন-সি –  ৬৯.৯ মি. গ্রাম।

সূত্রঃ কৃষি তথ্য সার্ভিস (এআইএস) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার

সজিনার পুষ্টি ও ব্যবহার সমূহ

১. কৃমিনাশক হিসেবে সাজনার ব্যবহার খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

২. সাজনা গাছের ছাল এবং মূলের নির্যাস ব্যাথা নিবারক হিসেবে কাজ করে।

৩. সাজনার ছাল ও মূলের রস নিয়মিত ভাবে ৩/৪ দিন খেলে শরীরের কৃমি মুক্ত হয়ে যায়।

৪. সাজনা খাদ্য হজমের প্রক্রিয়ায় সাহায্য করে।

৫. বদ হজম কিংবা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে হলে সাজনার রস খাওয়া প্রয়োজন।

৬. সাজনা তরকারি খেলে খাদ্য হজমের ক্ষমতা বাড়ে।

৭. সাজনা রক্ত সংহবহনতন্ত্রের ক্ষমতা বাড়ায়।

৮. সাজনার কচি পাতার রস নিয়মিত ভাবে খেলে রক্তের উচ্চচাপ ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হয়ে আসে।

৯. সাজনা গাছের ফল কাঁচা অবস্থায় খাওয়া যায়। এটি একটি পুষ্টিকর খাদ্য।

সজিনার শাক ও ফলে ঔষধ

সজিনার শাক ও ফলে ঔষধি গুণাগুণঃ

ক) শরীরের কোনো স্থানে ব্যথা হলে বা ফুলে গেলে সজিনার শিকড়ের প্রলেপ দিলে ব্যথা ও ফোলা সেরে যায়।

খ) সজিনার শিকড়ের রস কানে দিলে কানের ব্যথা সেরে যায়।

গ) সজিনার আঠা দুধের সাথে খেলে মাথা ব্যথা সেরে যায়। আঠা কপালে মালিশ করলে মাথা ব্যথা সেরে যায়।

ঘ) সজিনার আঠার প্রলেপ দিলে ফোঁড়া সেরে যায়।

ঙ) সজিনা ফুলের রস দুধের সাথে মিশিয়ে খেলে মূত্রপাথরি দূর হয়। ফুলের রস হাঁপানি রোগের বিশেষ উপকারী।

চ) সজিনা পাতার রসের সাথে লবণ মিশিয়ে খেতে দিলে বাচ্চাদের পেট জমা গ্যাস দূর হয়।

ছ) সজিনা পাতা পেষণ করে তাতে রসুন, হলুদ, লবণ ও গোলমরিচ মিশিয়ে সেবন করলে কুকুরের বিষ ধ্বংস হয়।

জ) পাতার শাক খেলে যন্ত্রণাধায়ক জ্বর ও সর্দি দূর হয়।

ঝ) সজিনা পাতার রসে বহুমূত্র রোগ সারে।

ঞ) কোষ্ঠকাঠিন্য ও দৃষ্টিশক্তি : সজিনার ফুল কোষ্ঠকাঠিন্য দোষ দূর করে এবং দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করে।

ট) সজিনা ফুল দুধের সাথে রান্না করে নিয়মিত খেলে কামশক্তির বৃদ্ধি ঘটে। এর চাটনি হজমশক্তি বৃদ্ধি করে।

ঠ) সজিনার ফল নিয়মিত রান্না করে খেলে গেঁটে বাত থেকে রেহাই পাওয়া যায়।

ড) ক্রিমিনাশক ও টিটেনাস : সজিনার কচি ফল ক্রিমিনাশক, লিভার ও প্লীহাদোষ নিবারক, প্যারালাইসিস ও টিটেনাস রোগে হিতকর।

ঢ) অবশতা, সায়াটিকা : সজিনার বীজের তেল মালিশ করলে বিভিন্ন বাত বেদনা, অবসতা, সায়াটিকা, বোধহীনতা ও চর্মরোগ দূর হয়।

ন) পাতার রস হৃদরোগ চিকিৎসায় এবং রক্তের প্রবাহ বৃদ্ধিতে ব্যবহার হয়।

প) পোকার কামড়ে এন্টিসেপ্টিক হিসেবে সজিনার রস ব্যবহার করা হয়।

ফ) ক্ষতস্থান সারার জন্য সজিনা পাতার পেস্ট উপকারী।

ব) সজিনা শরীরের প্রতিরোধক ব্যবস্থা শক্তিশালী করে। শরীর থেকে বিষাক্ত দ্রব্য, ভারি ধাতু অপসারণ এবং শরীরে রেডিয়েশন ও কেমোথেরাপি নিতে সহায়তা করে।

ভ) ইন্টেস্টাইন ও প্রোস্টেট সংক্রমণ : সজিনা বিভিন্ন ধরনের সংক্রমণের বিরুদ্ধে কাজ করে।

ম) শ্বাসকষ্ঠ, মাথা ধরা, মাইগ্রেন, আর্থাইটিস এবং চুলপড়া রোগের চিকিৎসায় ও সজিনা কার্যকর ভূমিকা রাখে।

য) কৃমিনাশক হিসেবে সাজনার ব্যবহার খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

র) সাজনা গাছের ছাল এবং মূলের নির্যাস ব্যাথা নিবারক হিসেবে কাজ করে।

ল) সাজনার ছাল ও মূলের রস নিয়মিত ভাবে ৩/৪ দিন খেলে শরীরের কৃমি মুক্ত হয়ে যায়।

শ) সাজনা খাদ্য হজমের প্রক্রিয়ায় সাহায্য করে।

ষ) বদ হজম কিংবা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে হলে সাজনার রস খাওয়া প্রয়োজন।

স) সাজনা তরকারি খেলে খাদ্য হজমের ক্ষমতা বাড়ে।

হ) সাজনার কচি পাতার রস নিয়মিত ভাবে খেলে রক্তের উচ্চচাপ ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হয়ে আসে।

য়) সাজনা গাছের ফল কাঁচা অবস্থায় খাওয়া যায়। এটি একটি পুষ্টিকর খাদ্য।

ড়)  সাজনা রক্ত সংহবহনতন্ত্রের ক্ষমতা বাড়ায়।

আপনি যা জানতে আসছেনঃ
সাজনা পাতার উপকারিতা, সাজনা গাছ, সাজনা পাতা, সাজনার উপকারিতা, সাজনা ডাটা, সাজনা পাতা খাওয়ার নিয়ম, সাজনা নামের অর্থ কি, সাজনা সবজি, সাজনা পাতার অপকারিতা, সাজনা উপকারিতা, সাজনার উপকারিতা কি, সজনে ডাটার উপকারিতা, সাজনা খাওয়ার উপকারিতা, সাজনা শাকের উপকারিতা, সাজনা ডাটা উপকারিতা, সাজনা গাছের পাতার উপকারিতা, সাজনা এর উপকারিতা, সাজনা গাছের ছবি, সাজনা গাছের উপকারিতা, সাজনা গাছের পাতা, সাজনা গাছের গুনাগুন, সাজনা ছবি, সাজনা পাতার ভর্তা, সাজনা পাতার গুড়া, সাজনা ফল, সাজনা ফুল, সাজনা বাংলাদেশ,

সজনে পাতার উপকারিতা, সজনে পাতা, সজনে ডাটা, সজনে পাতার পাউডার, সজনে পাতার গুড়া করার নিয়ম, সজনে পাতার গুড়া খাওয়ার নিয়ম, সজনে পাতার পুষ্টিগুণ, সজনে পাতার পাউডার খাওয়ার নিয়ম, সজনে অর্থ, সজনে ইংরেজি, সজনে পাতার ইংরেজি, সজনে উপকারিতা, সজনে উইকিপিডিয়া, সজনের উপকারিতা, সজনে ডাটার উপকারিতা, সজনে ফুলের উপকারিতা, সজনে শাকের উপকারিতা, সজনে ডাঁটার উপকারিতা, সজনে গাছ, সজনে এর ইংরেজি কি, সজনে কী, সজনে খাওয়ার উপকারিতা, সজনা খাওয়ার উপকারিতা, সজনা খেলে কি হয়, সজনে ডাটা খাওয়ার উপকারিতা, সজনে পাতা খাওয়ার উপকারিতা, গর্ভাবস্থায় সজনে খাওয়া, সজনে শাক খাওয়ার উপকারিতা,